বয়স সংখ্যা মাত্র। শ্বেতা তিওয়ারির জন্য এই কথা খুবই খাটে। শ্বেতার বয়স এখন ৪৫। কিন্তু অভিনেত্রীর সৌন্দর্যে কোনও প্রভাব ফেলেনি এই সংখ্যা। তবে এই সৌন্দর্যের নেপথ্যে নাকি রয়েছে মোগল শাসকদের অবদান! নিজেই জানান শ্বেতা।
শ্বেতার রোজকার খাওয়াদাওয়া নিয়ে তাঁর অনুরাগীদের আগ্রহের শেষ নেই। শ্বেতা নাকি এক বিশেষ ধরনের খিচুড়ি খান। সেই খিচুড়ি একসময় মোগলদের খুব পছন্দের ছিল। এই খিচুড়ি নানা রকমের সবজি দিয়ে তৈরি হয়। স্যুপ-এর মতো করে এই বিশেষ খিচুড়ি খেতে পছন্দ করেন শ্বেতা।
চাল ও মুগ ডালের সঙ্গে কড়াইশুটি, আলু ও গাজরের মতো সবজি থাকে এই খিচুড়িতে। কাঁচা হলুদ, নুন, জিরে দিয়ে তৈরি করা হয়। সেই সঙ্গে স্বাদ আনার জন্য আদা ও কাঁচা লঙ্কা ও সামান্য ঘি দেওয়া হয়। হালকা আঁচে রাঁধা হয় এই খিচুড়ি, যাতে খুব শুকনো না হয়ে যায়। এই খিচুড়ি নাকি খুবই প্রোটিন সমৃদ্ধ জানিয়েছিলেন শ্বেতা নিজেই।
খিচুড়ি খাবারটাই ভারতে অত্যন্ত প্রাচীন। খিচুড়ির বয়স নাকি ৩৫০০, জানান বিশেষজ্ঞেরা। মোগল সম্রাট আকবর ও তাঁর পুত্র জাহাঙ্গিরও নাকি খিচুড়ি খেতে খুবই ভালবাসতেন। প্রাচীন ভারতের কিছু খাবার থেকেই নাকি মোগলদের খাবার অনুপ্রাণিত হয়েছে বলেও জানান সেই বিশেষজ্ঞেরা।
সেই ২০০১ সালে ‘কসৌটি জিন্দগি কি’ দিয়ে যাত্রা শুরু করে এখনও তিনি হিন্দি ধারাবাহিকের পর্দায় জাঁকিয়ে রয়েছেন। ‘খতরোঁ কে খিলাড়ি’র মতো প্রতিযোগিতায় যোগ দিয়েছিলেন। এমনকি ‘বিগ বস’-এর মতো অনুষ্ঠান জেতার অভিজ্ঞতাও রয়েছে তাঁর। শ্বেতার কন্যা পলক তিওয়ারিও কয়েক বছর হল বলিউডে পা রেখেছেন। অনুরাগীদের মত, মা ও মেয়েকে অনায়াসে দুই বোন বলে চালিয়ে দেওয়া যায়।
শ্বেতা এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, তাঁর সুস্থ সবল থাকার মন্ত্র একটাই। যা-ই হয়ে যাক না কেন, তিনি শরীরচর্চা বন্ধ করেন না। সারাদিনে ১৫ মিনিট হলেও তিনি হাঁটেন বা শরীরচর্চা করেন।
শ্বেতার রোজকার খাওয়াদাওয়া নিয়ে তাঁর অনুরাগীদের আগ্রহের শেষ নেই। শ্বেতা নাকি এক বিশেষ ধরনের খিচুড়ি খান। সেই খিচুড়ি একসময় মোগলদের খুব পছন্দের ছিল। এই খিচুড়ি নানা রকমের সবজি দিয়ে তৈরি হয়। স্যুপ-এর মতো করে এই বিশেষ খিচুড়ি খেতে পছন্দ করেন শ্বেতা।
চাল ও মুগ ডালের সঙ্গে কড়াইশুটি, আলু ও গাজরের মতো সবজি থাকে এই খিচুড়িতে। কাঁচা হলুদ, নুন, জিরে দিয়ে তৈরি করা হয়। সেই সঙ্গে স্বাদ আনার জন্য আদা ও কাঁচা লঙ্কা ও সামান্য ঘি দেওয়া হয়। হালকা আঁচে রাঁধা হয় এই খিচুড়ি, যাতে খুব শুকনো না হয়ে যায়। এই খিচুড়ি নাকি খুবই প্রোটিন সমৃদ্ধ জানিয়েছিলেন শ্বেতা নিজেই।
খিচুড়ি খাবারটাই ভারতে অত্যন্ত প্রাচীন। খিচুড়ির বয়স নাকি ৩৫০০, জানান বিশেষজ্ঞেরা। মোগল সম্রাট আকবর ও তাঁর পুত্র জাহাঙ্গিরও নাকি খিচুড়ি খেতে খুবই ভালবাসতেন। প্রাচীন ভারতের কিছু খাবার থেকেই নাকি মোগলদের খাবার অনুপ্রাণিত হয়েছে বলেও জানান সেই বিশেষজ্ঞেরা।
সেই ২০০১ সালে ‘কসৌটি জিন্দগি কি’ দিয়ে যাত্রা শুরু করে এখনও তিনি হিন্দি ধারাবাহিকের পর্দায় জাঁকিয়ে রয়েছেন। ‘খতরোঁ কে খিলাড়ি’র মতো প্রতিযোগিতায় যোগ দিয়েছিলেন। এমনকি ‘বিগ বস’-এর মতো অনুষ্ঠান জেতার অভিজ্ঞতাও রয়েছে তাঁর। শ্বেতার কন্যা পলক তিওয়ারিও কয়েক বছর হল বলিউডে পা রেখেছেন। অনুরাগীদের মত, মা ও মেয়েকে অনায়াসে দুই বোন বলে চালিয়ে দেওয়া যায়।
শ্বেতা এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, তাঁর সুস্থ সবল থাকার মন্ত্র একটাই। যা-ই হয়ে যাক না কেন, তিনি শরীরচর্চা বন্ধ করেন না। সারাদিনে ১৫ মিনিট হলেও তিনি হাঁটেন বা শরীরচর্চা করেন।